
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চুয়াডাঙ্গায় তেলবাহী ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৫

মুরাদনগরে ধর্ষণ ভাইকে শায়েস্তা করতেই ভিডিও ও মবের পরিকল্পনা

আলোচনায় মুরাদনগরের নৃশংসতা, জনমনে আতঙ্ক

অবহেলায় পড়ে আছে ইতিহাসের সাক্ষী লক্ষ্মীচরণ সাহার জমিদার বাড়ি

৬ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

চুয়াডাঙ্গায় সড়কে ঝরল ৩ প্রাণ, আহত ৫

সিভিল সার্জন অফিস রাত ২টা পর্যন্ত খোলা ছিল কেন? অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীর
সাড়ে তিন বছর পর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন জামায়াত নেতা

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর বারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সাড়ে ৩ বছর পর আদালত চেয়ারম্যান হিসেবে ৪৬৬ ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করেন অধ্যক্ষ মাওলানা সাইয়েদ আহমদকে। তিনি জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও নোয়াখালী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির।
বুধবার নোয়াখালী জেলা দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ দেওয়ান মনিরুজ্জামান এ রায় দেন বলে সন্ধ্যায় আদালত সূত্র নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেন জামায়াত নেতা মাওলানা সাইয়েদ আহমদ। ফলাফলে তিনি জয়লাভ করেন তবে উপজেলায় ফলাফলের কাগজপত্রে গোজামিল করে ফলাফল পালটে দেওয়া হয়। এরপর তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সামছুল আলমকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হয়।
অধ্যক্ষ মাওলানা সাইয়েদ আহমদ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার সাড়ে তিন বছর আগে জনগণের রায় ছিনিয়ে নিয়েছিল। আজ আদালত সেই রায় ফিরিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, কাশীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ফলাফল টেম্পার করে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে জয়ী ঘোষণা করে। অথচ কেন্দ্রীয় ফলাফলে স্পষ্ট আমি জয়ী ছিলাম।
তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, উপজেলা কন্ট্রোল রুমে ফলাফলের টেম্পারিং হয়েছে। সেখানে আমাকে ১১ ভোটে হারিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এটি জনগণের বিজয়। আমার ইউনিয়নের বাসিন্দারা বঞ্চিত হয়েছেন, তাই আমি শুরুতেই নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা দায়ের করেছিলাম। আজ আল্লাহর রহমতে জয় পেয়েছি।