
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ধানমন্ডি ৩২: নিরাপত্তার মধ্যে শোক জানাতে গিয়ে মারধর-হেনস্তার শিকার

মাদারীপুরে গণভোজ আয়োজনকালে আ.লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন আজ

‘চাঁদা তুললে পুরস্কার, ধরা পরলে বহিষ্কার ও ভাইরাল হলে গ্রেপ্তার’

এইবার আর চুপ নয় সমস্ত শক্তি দিয়ে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে লড়াই চালিয়ে যাব: কৃষ্ণা বালা রানী

ইসির হারানো ক্ষমতা ফিরছে, জোট হলেও ভোট নিজ প্রতীকে

রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, তরুণরা কেন বেশি বিশ্বাস করে
সব ধরনের মৌলিক মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছিল শাহবাগ

শাহবাগ কেড়ে নিয়েছিল এ দেশের মানুষের বাকস্বাধীনতা থেকে শুরু করে সব ধরনের মৌলিক মানবাধিকার বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বুধবার (১২ মার্চ) ভোরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন। হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, শাহবাগ একদিনে গড়ে উঠেনি। এককভাবে কেউ শাহবাগ গড়ে তুলেনি। শাহবাগ কায়েম করতে সমর্থন দিয়েছিল তথাকথিত সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবী, আমলা, সাংস্কৃতিক কর্মী, বিদেশী এজেন্ট, রাজনীতিবিদ এবং ক্রীড়াবিদরাও। তিনি লেখেন, শাহবাগ কেড়ে নিয়েছিল এদেশের মানুষের বাকস্বাধীনতা থেকে শুরু করে সব ধরনের মৌলিক মানবাধিকার। কেড়ে নিয়েছিল স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার অধিকারটুকুও। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে গুম, খুন, আয়নাঘর, বিচারিক হত্যাকাণ্ডসহ যাবতীয় অপকর্মের বৈধতা দিয়েছিল শাহবাগ। হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও লেখেন, শাহবাগ কায়েমে যারা সচেষ্ট ছিল, তাদেরই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় বিগত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাদেরই সমর্থনে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ক্ষমতার মসনদে ছিল। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে আমরা বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত সকল অন্যায়, অপকর্ম, গুম, খুন ও নিপীড়নের বিচার নিশ্চিত করতে চাই। তিনি লেখেন, আমরা আশা রাখি, সকলের প্রচেষ্টায় তা সম্ভব। ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এ জমিনে ইনসাফ কায়েম হবে। জুলাইয়ের শহিদদের স্পিরিট রক্ষায় আমরা সদা জাগ্রত। পুনরাবৃত্তি করছি, বিগত শাসনামলে হওয়া সব অন্যায় ও নিপীড়নের বিচার নিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।