যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি নিয়ে শেষ ভাষণে যা বললেন বাইডেন

যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি নিয়ে শেষ ভাষণে যা বললেন বাইডেন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ | ৬:৫০ 63 ভিউ
সদ্য বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার টেলিভিশন ভাষণে গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং এর অর্জন নিয়ে আলোচনা করেছেন। রোববার তিন ইসরাইলি বন্দির মুক্তি পর দেওয়া তার বক্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো নিচে তুলে ধরা হলো- বক্তব্যের শুরুতেই ‘আজ গাজায় গোলাগুলি ও বোমার শব্দ থেমে গেছে’ বলে উল্লেখ করেন জো বাইডেন। তিনি একে তার প্রেসিডেন্সির অন্যতম কঠিন কূটনৈতিক প্রচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি ইসরাইলের ওপর ক্রমাগত চাপ এবং মার্কিন সরকারের কৌশলগত সমর্থনের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে বলেও জানান তিনি। বাইডেন দাবি করেন, এই যুদ্ধবিরতি মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান অবস্থার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। গাজায় হামাসের প্রভাব এবং লেবাননে হিজবুল্লাহর অবস্থান উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল হয়েছে বলেও মনে করেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘এই অঞ্চলের রাজনীতি এবং নিরাপত্তার কাঠামো এখন মৌলিকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে’। গাজায় মানবিক সহায়তার প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, যুদ্ধবিরতির ফলে গাজার বেসামরিক জনগণের জন্য সহায়তার পথ খুলে গেছে। গাজার জনগণের জন্য শত শত ট্রাক ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশ করছে। এই ট্রাকগুলো খাদ্য, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং আশ্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছে। সফলতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাইডেন এ সময় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক সহযোগিতার উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল সংঘাত থামানো এবং এটি আমরা অর্জন করতে পেরেছি। তবে আমাদের কাজ এখানেই শেষ হয়নি। শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে’। যুদ্ধবিরতি চুক্তি গাজার এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি ১৫ মাস ধরে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রথম ধাপ। চুক্তির আওতায়- ইসরাইল ধাপে ধাপে প্রায় ২,০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং হামাসও ধাপে ধাপে প্রায় ৩৩ জন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেবে। চুক্তিতে ছয় সপ্তাহের একটি শান্তি সময়কাল নিশ্চিত করা হয়েছে, যা ভবিষ্যৎ আলোচনা এবং দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। সূত্র: আল-জাজিরা ও এপি

বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তা দিদারুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত, সুনামির সতর্কতা জারি ৯৮০০ কোটি টাকা খরচের পরও চট্টগ্রাম নগরী ডুবছেই ইতিহাসের সাক্ষী খাসনগর দীঘি সেই শিক্ষা সচিবের পিএসকেও সরিয়ে দেওয়া হলো পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস ক্যারিবিয়ান দ্বীপে বাড়ি কিনলেই মিলছে পাসপোর্ট পাকিস্তানের রেস্তোরাঁয় মিলছে গাধার মাংস সন্তান কোলে নিয়েই অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে ভাষণ দিলেন নারী সিনেটর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০ প্রথমবারের মতো খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াল এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ বিরতি শেষে কাজে ফিরেছেন টেলর সুইফট নারায়ণগ‌ঞ্জে রাতে আগুন, পুড়লো ২০ বসতঘর