
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সচিবালয়ে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধসহ ৭ নির্দেশনা

সুপ্রিম কোর্ট-প্রধান বিচারপতির বাসভবনের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রামগতিতে ট্রলারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ঘটনায় নিহত বেড়ে ২

‘আপনাকে কে বসিয়েছে তার কলিজা খুলে ফেলব’— শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানকে বিএনপি নেতার হুমকি

ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

আবাসন সংকটে ডিএমপি, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্কে রাত কাটে পুলিশের

বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি বাড়ছে, ১৫ দিনে চার ফ্লাইটে ত্রুটি
আয়নাঘর ঘুরে দেখে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা এবং ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা ঢাকার কচুক্ষেত, উত্তরা ও আগারগাঁওয়ে অবস্থিত আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভারতীয় সাংবাদিক অর্ক দেব ছিলেন, যিনি ‘ইনস্ক্রিপ্টিডটমি’-এর সম্পাদক। এর আগে আনন্দবাজার ও নিউজ১৮ সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন অর্ক দেব।
আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে অর্ক দেব নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। যেখানে তিনি সেখানকার একটি ইলেকট্রিক চেয়ারের ছবি শেয়ার করে লেখেন, ‘এই চেয়ারটা দেখে রাখা জরুরি। ফ্যাসিবাদের জননী শেখ হাসিনার আয়নাঘরের একটি কক্ষে রাখা এই চেয়ার (আগারগাঁও অঞ্চলে)। ‘হাই ভ্যালু’ বন্দিদের ইলেকট্রিক শক দিতে ব্যবহার হতো এই চেয়ার।’
তিনি আরও জানান, ‘ডিজিএফআইয়ের কাউন্টার টেররিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (সিটিআইবি) এই আয়নাঘরের দায়িত্বে ছিল। একজস্ট ফ্যানের শব্দে বন্দিদের কান্না ও গোঙানির শব্দ শোনা যেত, যা এই ঘরগুলোতে সারাক্ষণ চলত। অর্ক দেব লেখেন, ‘আজ থেকে গোটা বিশ্ব আয়নাঘরের সব ছবি দেখবে।’
অর্ক দেব আরও একটি পোস্টে মাইকেল চাকমার অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে লিখেন, ‘প্রথম যে দুটো রুম দেখা যাচ্ছে, তার মধ্যে ১১৩ নম্বর সেল একেবারে বাথরুমের পাশে ছিল। সেখানে ২৪ ঘণ্টা সিসি ক্যামেরা চালু থাকত। আমি এই সেলে প্রায় দুই বছর বন্দি ছিলাম। একই লাইনের ১১৭ নম্বর রুমে দেড় বছরেরও বেশি সময় ছিলাম।’
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।