
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘চাঁদা তুললে পুরস্কার, ধরা পরলে বহিষ্কার ও ভাইরাল হলে গ্রেপ্তার’

এইবার আর চুপ নয় সমস্ত শক্তি দিয়ে দাঁড়িপাল্লার পক্ষে লড়াই চালিয়ে যাব: কৃষ্ণা বালা রানী

ইসির হারানো ক্ষমতা ফিরছে, জোট হলেও ভোট নিজ প্রতীকে

রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব, তরুণরা কেন বেশি বিশ্বাস করে

হলে রাজনীতি বিরোধিতার পেছনে নিপীড়নের স্মৃতি ও নতুন তৎপরতা

উপদেষ্টাদের সততার ওপরের পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করল বিএনপি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে এনসিপি নেতার পদত্যাগ
সংসদ নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও নেই

সংসদ নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও নেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন করতে হবে। যারা বলেন ১৬ বছর বিএনপি কিছু করতে পারেনি তাদের বলব, এখন ১৬ দিনে তা দেখিয়ে দিতে পারি। আমরা দেখাব না। একজন ভদ্রলোক মানুষ (প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস) ওয়াদা করছেন, তিনি তার ওয়াদা পূরণ করবেন। যথাসময়ে নির্বাচন দেবেন।’
শনিবার বিকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে এক সমাবেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে গয়েশ্বর বলেন, ‘শিক্ষা আর স্বাস্থ্য দুইটা দখল করছে জামায়াত। ওখানে আর কারও কোনো ঠাঁই নেই। মাঝে মধ্যে অনেকে বলে ভারতের দালাল-টালাল। এরাই কিন্তু আওয়ামী লীগের জঘন্য লোকদের তাদের দলের সদস্য বানাচ্ছে। এখন জামায়াত কি জিনিস একটু চিনে রাখেন।’
কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়ার শুভাঢ্যা গার্লস স্কুল প্রাঙ্গণে দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ‘যথাসময়ে সংস্কার ও দ্রুত সময়ের নির্বাচন’র দাবিতে এ সমাবেশ হয়। কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে এই সমাবেশে অংশ নেন। বক্তারা আগামী নির্বাচনে ঢাকা-৩ আসনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য আহ্বান জানান।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল বলেন, প্রধান উপদেষ্টার দিকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাকিয়ে আছি। এ দেশের জনগণ অপক্ষোয় আছে।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, লন্ডনে বাংলাদেশের জনপ্রিয় দলের নেতা তারেক রহমান ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ‘ওয়ান টু ওয়ান’ দেড় ঘণ্টা বৈঠক হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক করবেন এটাই স্বাভাবিক। এই বৈঠকে অনেকের গা জ্বলছে। কোনো লাভ নেই।
বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেন, ‘শুক্রবার দেখলাম জামায়াতের নেতা বলেছেন, যেনতেনভাবে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। আরে ভাই, যেনতেনভাবে নির্বাচনের ইতিহাস জামায়াতে ইসলামীর। এই জামায়াতই ৮৬ সালে স্বৈরাচারের ডাকে নির্বাচনে গেছে। ৯৬ সালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করেছিল।’
কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি নিপুণ রায় চৌধুরী বলেন, জনগণ সুষ্ঠু নির্বাচন চায়, ভোট চায়। এই নির্বাচন আর দাবি নয়, এটা এখন আমাদের আদায় করে নিতে হবে। এটা নিয়ে গড়িমসি মেনে নেওয়া হবে না।’
কেরানীগঞ্জ দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবুর সঞ্চালনায় সমাবেশে কেরানীগঞ্জ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।