মানুষকে ইসলামি শিক্ষা দিতে ভালো লাগে: লুবাবা

মানুষকে ইসলামি শিক্ষা দিতে ভালো লাগে: লুবাবা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ | ১০:২৯ 29 ভিউ
প্রয়াত অভিনেতা আব্দুল কাদেরের নাতনি সিমরিন লুবাবা। দাদার অনুপ্রেরণায় খুব অল্প বয়সেই ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছে। এরপর শিশুশিল্পী হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। সর্বশেষ তাকে ট্রল হতে দেখা গেছে ‘হাউন আঙ্কেল’ নিয়ে! ডিবি কর্মকর্তা হারুনের অশ্লীল ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই সবাই তাকে ‘হাউন আঙ্কেল’ নামেই ডাকছে। কারণ সিমরিন লুবাবা একবার সাইবার সমস্যা নিয়ে হারুনের কাছে গিয়ে দ্রুত সমাধান পেয়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা গণমাধ্যমকে প্রকাশ করতে গিয়ে অতি উত্তেজনাবশত লুবাবা হারুনকে ‘হাউন’ বলে ফেলেছিলেন। যদিও মাঝেমধ্যে তার কথার কারণে সমালোচনায় পড়তে হয়, তবু লুবাবা নিজ মনে এগিয়ে চলছে, নিজের পথে। এখন লুবাবাকে ধর্মীয় পোশাকে আবৃত থাকতে দেখা যায়। নিজেও জানিয়েছে ইসলামি নিয়ম অনুসারে পথ চলছে সে। সম্প্রতি অভিনেত্রী দিলারা জামানের হাত থেকে আলোকিত নারী পুরস্কার পেয়েছে লুবাবা। সেই খবর জানিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিও শেয়ার করেছে লুবাবা। ওই ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, ‘এখন আমার বেশি ভালো লাগে মানুষকে ইসলামের ব্যাপারে শিক্ষা দিতে। আমি নিজেও শিখছি।’ সিমরিন লুবাবা অনেক দিন ধরেই ইসলামী রীতিতে চলছে। সামাজিক মাধ্যমে বোরকায় ঢেকে হাজির হয়, ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে সেভাবেই। কথাবার্তা ও চলনেও দেখা যায় ইসলামি রীতিনীতির ছাপ। এক সময় কটাক্ষের শিকার হলেও জীবন আচার বদলানোয় আজকাল বেশ প্রশংসা পাচ্ছে সে। বর্তমানে নিয়মিত ভ্লগিং করছে লুবাবা। এ ছাড়া ইসলামিক ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও নেটিজেনদের কাছে প্রিয়মুখ হয়ে উঠছে। সামাজিক মাধ্যমে ফুড ভ্লগিং, ট্যুর ভ্লগিং করতে দেখা যায় তাকে। সংস্কৃতিমনা পরিবারে জন্ম লুবাবার। দাদার অনুপ্রেরণায় এসেছিলেন অভিনয়ে। শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন অনেক নাটকে। বিজ্ঞাপনেও দেখা গেছে তাকে। সিনেমাতেও মিষ্টি সব চরিত্রে অভিনয় করে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন। তবে হুট করেই যেন নিজেকে বদলে ফেলেছেন তিনি। আপাদমস্তক বোরকায় ঢেকে হাজির হন। কথাবার্তা ও চলনেও দেখা যায় ইসলামি রীতিনীতির ছাপ। এজন্য নেটিজেনদের কাছে এখন খুব পছন্দের নাম লুবাবা।

বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যে রেকর্ডে ম্যাক্সওয়েলের উপরে শুধু গেইল মেয়েদের পুরস্কার দেবে বাফুফে বাবার জন্য দাবা, ছেলের কথা রাখলেন মা মা হতে চান জয়া আহসান ‘বেবিটা আমার বোনের’, গুজব নিয়ে মুখ খুললেন তানজিন তিশা ঢালিউডে ছ’মাসে ২২ সিনেমা, কতটুকু ফুটলো আশার ফুল? ১৮৫ সিনেমার মহাতারকা শবনম, ২৫ বছর ধরে ভালো গল্পের অপেক্ষায় ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে খামেনি সংসদ নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও নেই