
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সম্মতি ছাড়া মেয়েদের গায়ে হাত দেন অনুরাগ, শাস্তি চান অভিনেত্রী পায়েল

আমিশার ক্যারিয়ারের উজ্জ্বল সময়েই অবসর নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন বানশালি

পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা!

কারও সংসারেই আমি দ্বিতীয় বা তৃতীয় ব্যক্তি হতে চাই না

সর্বোচ্চ সম্মাননার অপেক্ষায় নিশো-তমা

গাজার মানুষের প্রতি তার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

কণার কণ্ঠে আব্দুল করিম ও হাছন রাজার বিখ্যাত দুই গান
আমি আমার ভুলগুলো স্বীকার করি: বাঁধন

আজমেরী হক বাঁধন বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। ২০০৬ সালে লাক্স সুন্দরী প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মিডিয়ায় পা রাখেন তিনি। নাটক, মডেলিং ও চলচ্চিত্রে তার অভিনয় দক্ষতা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। ক্যারিয়ারে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননা অর্জন করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে, বাঁধন একমাত্র মেয়ে সায়রা আমানি সায়রাকে নিয়ে একা মা হিসেবে জীবনযাপন করছেন। মিডিয়া থেকে বিরতির পর, ২০২৪ সালে তিনি আবারো অভিনয়ে ফিরে আসেন। এ সময় তিনি ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত হন। পরবর্তীতে বলিউডের বিশাল ভরদ্বাজের ‘খুফিয়া’ ওয়েবফিল্মেও তাকে দেখা যায়।
এই অভিনেত্রীর বেশ কিছুদিন ধরেই খোঁজ নেই। জুলাই আন্দোলনে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে রাজপথেও সরব ছিলেন তিনি। কিন্তু এরপর মাস কয়েক নিজেকে আড়াল করে নিয়েছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছিল না কোনো আনাগোনা। তবে বাংলা নববর্ষের দিন ফিরলেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাঁধন বললেন, সোশ্যাল মিডিয়া দূরে থেকে থাকায় শান্তিতে ছিলেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে বাঁধন লেখেন, ‘হ্যালো, পৃথিবী! শুভ নববর্ষ! আমি এখনো এখানেই আছি। এখনো আমার মায়ের বাড়িতেই থাকি, আমার বাবার গাড়ি চালাই। বাইরে জীবন সহজ, কিন্তু ভেতরে নীরবে ভাঙাগড়া চলে। আমি কিছুদিনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সরে এসেছিলাম এবং সত্যি বলতে, এটি আমাকে শান্তি এনে দিয়েছে।’
ভুল স্বীকার করা এবং নিজের বেড়ে ওঠাকে সম্মান করেন জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘আমার নিজস্ব একটি মন আছে। আমি যে পথে হেঁটেছি, তা সহজ ছিল না, তবে এটি একান্তই আমার।
আমি আমার ভুলগুলো স্বীকার করি এবং আমার এই বেড়ে ওঠাকে সম্মান করি। আমার প্রতিটি সাফল্য নিজে অর্জন করেছি। অন্যের মন্তব্য আমাকে বিচলিত করে না। আমি জানি আমি কে এবং এখানে পৌঁছানোর জন্য কী করেছি।’
সবশেষে বাঁধন লেখেন, ‘কোনো অনুশোচনা নেই। প্রতিটি অভিজ্ঞতা একটি শিক্ষা। প্রতিটি পদক্ষেপ গল্পের অংশ, যা আজকের আমাকে তৈরি করেছে। সামনেও এই দৃঢ়তা নিয়ে এগিয়ে যাব।’
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।