
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর গুলশানে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ

ভারতের সবচেয়ে বড় আইটি কোম্পানির কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

হামাসকে নির্মূল করে পূর্ণ বিজয় অর্জনে ইসরায়েল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: নেতানিয়াহু

গ্রিসজুড়ে ভয়াবহ দাবানল

ভারতীয় প্রভাবমুক্ত নির্বাচন চায় জাগপা

এইচআইভি আক্রান্ত কিশোরীকে দুবছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ

ইরানের রাস্তায় লাউডস্পিকার, আবারও ইন্টারনেট বিচ্ছিন্নে অভিনব প্রস্তুতি
অবশেষে মুক্তি পেলেন ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিল

অভিবাসন হেফাজত থেকে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট ও ফিলিস্তিনপন্থি অধিকারকর্মী মাহমুদ খলিলকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন ফেডারেল আদালত। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২০ জুন) নিউ জার্সির একটি ফেডারেল আদালতের বিচারক খলিলকে মুক্তির আদেশ দেন।
সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরাইলের বর্বরতার প্রতিবাদে গত বছর কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন খলিল।
গত মার্চে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসভবন থেকে তাকে গ্রেফতার করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের (আইসিই) কর্মকর্তারা। পরে তাকে লুইজিয়ানার একটি কারাগারে আটক রাখা হয়।
বৈধভাবে আমেরিকায় স্থায়ী বসবাস করা খলিল অভিযোগ করেন, সংবিধানের প্রথম সংশোধনী লঙ্ঘন করে রাজনৈতিক বক্তব্যের জন্য তাকে সাজা দেয়া হচ্ছে।
শুক্রবার (২০ জুন) নিউ জার্সির একটি ফেডারেল আদালতের বিচারক খলিলকে মুক্তির আদেশ দেন। বিচারকের আদেশের পর শুক্রবারই লুইজিয়ানার কারাগার থেকে মুক্তি পান মাহমুদ খলিল।
এর আগে নিউ জার্সির নিউয়ার্কের ডিস্ট্রিক্ট জাজ মাইকেল ফারবিয়ারজ গত ১১ জুন এক আদেশে বলেন, আটক রেখে খলিলের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘন করেছে সরকার। তবে গত ১৩ জুন লুইজিয়ানার জেনার একটি আটক কেন্দ্র থেকে খলিলকে মুক্তি দিতে অসম্মতি জানান বিচারক।
এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, বৈধভাবে বসবাসের আবেদনের বিষয়ে তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন খলিল। আলাদা সে অভিযোগে তাকে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট-আইসের আটক কেন্দ্রে বন্দি রাখা হয়েছে।
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।