
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মশা নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ

ইসির প্রস্তাবে একমত বিএনপি পরিবর্তন চায় টিআইবি

বিমান দেখলে আঁতকে ওঠে শিক্ষার্থীরা

সকালের মধ্যে ১১ জেলায় ঝড়ের আভাস

খুলনায় ইসলামী ব্যাংকের ভিতর গ্রাহক নির্যাতনে তোলপাড়

জলবায়ুজনিত অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ বছরে ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলার

চিরনিদ্রায় শায়িত রাইসা মনি, এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া
বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে: প্রণয় ভার্মা

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় আষাঢ়ী পূর্ণিমা উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের (আইজিসিসি) সহযোগিতায় বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ ঢাকার ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহার প্রাঙ্গণে আষাঢ়ী পূর্ণিমা উদযাপন করে।
প্রণয় ভার্মা তার বক্তব্যে ভারত ও বাংলাদেশের অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্যের কথা তুলে ধরেন, যেখানে ভারত হলো বুদ্ধের বোধিজ্ঞান, প্রথম ধর্মোপদেশ ও মহাপরিনির্বাণের ভূমি এবং বাংলাদেশ হলো প্রভু অতীশের মতো বৌদ্ধ নেতৃবৃন্দের আবাসস্থল।
তিনি পুনরায় নিশ্চিত করেন, ভারত বৌদ্ধ নিদর্শন সংরক্ষণ, সন্ন্যাস শিক্ষাকে সমর্থন ও সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি বৃদ্ধিতে সহযোগিতামূলক প্রচষ্টোর মাধ্যমে ভগবান বুদ্ধের শিক্ষা প্রচার ও বৌদ্ধ ঐতিহ্যকে সমর্থন করার জন্য গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
‘বৌদ্ধ সার্কিট’ উদ্যোগের মাধ্যমে ভারত সরকার ভগবান বুদ্ধের পদচিহ্ন অনুসরণ করে তীর্থযাত্রীদের ভারতের পবিত্র বৌদ্ধ স্থানসমূহ-লুম্বিনী থেকে বোধগয, সারনাথ থেকে কুশীনগর পরিদর্শনের সুযোগ করে দিয়ে থাকে। এ উপলক্ষ্যে আশীর্বাদ সহভাগিতা করেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সভাপতি বুদ্ধপ্রিয় মহাথেরো।
আরও উপস্থিত ছিলেন—সংঘের সহসভাপতি রঞ্জিত কুমার বড়ুয়া ও ভদন্ত স্বরূপানন্দ ভিক্ষু। অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক তরুণ প্রতিনিধি, ভিক্ষুসংঘ, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, কূটনীতিক ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সদস্যরাও অংশ নেন। সন্ধ্যার এই অনুষ্ঠান শুরু হয় ঐতিহ্যবাহী প্রদীপ প্রজ্বালনের মাধ্যমে, শেষ হয় ‘বুদ্ধু দ্য এনলাইটেন্ড ওয়ান’ শীর্ষক নৃত্যনাট্যের মাধ্যমে।
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।