
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সব ছেড়ে আধ্যাত্মিকতায় জ্যাকুলিন, কে দেখালেন আলোর দিশা

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম কোন কাজটি করেন আমির

ডন হয়ে পর্দায় আসছেন আনুশকা শেঠি!

প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের ঝুঁকি নিতে বাঁধনের আহ্বান

পাইরেসির কবলে ‘তাণ্ডব’, দেখা যাচ্ছে অনলাইনেই

প্রথম সিনেমায় বাজিমাত, সিক্যুয়েলেও কি থাকছেন সাবিলা-ফারিণ?

রণবীর আউট আল্লু ইন
কার্গিল যুদ্ধ কতটা ভয়াবহ ছিল, জানালেন আনুশকা শর্মা

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়ে এসেছে। সংঘাতের মধ্যে সীমান্ত এলাকার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সদা তৎপর ছিলেন ভারতীয় সেনারা। সেনা জওয়ান ও তাদের পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা। অভিনেত্রী নিজেও সেনা পরিবারের মেয়ে। তাই এ পরিস্থিতি অনুভব করতে পারছেন তিনি।
ভারতীয় সেনাকে ধন্যবাদ সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাসে দিয়ে আনুশকা শর্মা লিখেছেন—এ পরিস্থিতিতে সশস্ত্র বাহিনী আমাদের রক্ষা করছেন। ওরাই আসল নায়ক। সেনা ও তাদের পরিবারের ত্যাগের জন্য আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।
অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা অজয় কুমার শর্মার কন্যা আনুশকা শর্মা। ১৯৮২ সালের পর থেকে সব যুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এমনকি কার্গিল যুদ্ধেও তার ভূমিকা ছিল। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের সময়ে আনুশকার বয়স ছিল মাত্র ১১ বছর। তাই সেই সময়ের ভয়াবহতা ও গুরুত্ব তিনি বুঝতে পারেননি।
আনুশকা বলেন, কার্গিল যুদ্ধ সাংঘাতিক ছিল। খুব ছোট ছিলাম তখন, তবে মায়ের অবস্থা দেখে আমার খুব ভয় লাগত। সব সময়ে খবর শুনতেন। যখনই মৃত্যুসংবাদ দেখানো হতো, মা খুবই বিষণ্ণ হয়ে পড়তেন।
সীমান্ত থেকে বাবা যখন ফোন করতেন, তখন একনাগারে নিজের ও নিজের স্কুলের গল্প বলতেন আনুশকা শর্মা। তিনি বলেন, বাবা ফোন করত। কিন্তু বেশি কথা বলতে পারত না। আমি আমার স্কুল, বন্ধুবান্ধব এসব নিয়ে কথা বলতে থাকতাম। বুঝতেই পারতাম না, বাবা যুদ্ধে আছে। তিনি বলেন, আজ সেই অনুভূতি উপলব্ধি বুঝতে পারেন। আনুশকা বলেন, আমি একজন অভিনেত্রী। এটা বলার চেয়েও আমার নিজেকে সেনা আধিকারিকের কন্যা বলতে ভালো লাগে।
বর্ণমালা টেলিভিশন এর সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।