নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গেরিলা যোদ্ধা অপূর্ব
যে কারণে ক্ষুব্ধ বাপ্পি লাহিড়ীর ছেলে
বাঁধনের সিনেমার যে সংলাপ শুনে উচ্ছ্বসিত ভারতীয়রা
তৃতীয় সংসারেও ভালো নেই গায়িকা ন্যানসি, যা জানালেন
২০২১ সালের মিসওয়ার্ল্ড তথা বিশ্বসুন্দরীর খেতাব পেয়েছেন পোল্যান্ডের মডেল ক্যারোলিনা বিলাস্কা। বুধবার ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র পুয়ের্তো রিকোর রাজধানী সান হুয়ানে জমকালো এক অনুষ্ঠানে সব প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে সেরার মুকুট পরেন ক্যারোলিনা। ৭০তম বিশ্বসুন্দরী হলেন এই পোলিশ তরুণী। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রী শাইনি আসেন ও আইভরি কোস্টের অলিভিয়া ইয়াস। মিসওয়ার্ল্ডের অফিসিয়াল টুইটার পেজে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া তথ্য বলছে, ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স পাশ করছেন ক্যারোলিনা। পিএইচডি করতে চান তিনি। পাশাপাশি চালিয়ে নিতে চান মডেলিংটাও। পিএইচডি শেষে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবেও কাজ করার স্বপ্ন রয়েছে তার। মানবিক কাজে আত্মনিয়োগে আরো বেশি জড়িয়ে পড়তে চান। ক্যারোলিনা জানান, দুস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালোবাসেন তিনি। এমন কিছু প্রকল্পে ইতোমধ্যে যুক্তও হয়েছেন। তার বিউটি উইথ আ পারপাস প্রোজের মাধ্যমে ছিন্নমূলদের সাহায্য করা হচেছ। বাস্তুহারাদের নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। প্রতি রোববার পোল্যান্ডের লডজ শহরের ৩০০ মানুষকে খাবার, পানি, কাপড়, মাস্ক, জামাকাপড়, আইনি পরামর্শ, চিকিৎসাজনিত সাহায্য পৌঁছে দেয় প্রকল্পটি। নিজ দেশের সরকারের সাথে সমন্বয় করে জনগণদের করোনা টিকা দিয়ে যাচ্ছে ক্যারোলিনার এই ফাউন্ডেশন। পোল্যান্ডের লডজ শহরে তাঁরাই প্রথম ‘সোশ্যাল বাথরুম’ তৈরি করে। সামাজিক কর্ম ছাড়াও অবসর পেলে ক্যারোলিনা সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, টেনিস আর ব্যাডমিন্টন খেলেন। প্রসঙ্গত, ‘মিসওয়ার্ল্ড ২০২১’ গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর হওয়া কথা ছিল। কিন্তু স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কারণে এটি স্থগিত করা হয় সেই সময়।
বিশ্বসুন্দরী হলেন পোল্যান্ডের তরুণী
বিয়ের পর মিমের প্রথম
যে কারণে নিজের দেশেই কম আয় করছে আল্লু অর্জুনের পুষ্প
ভারতের অন্ধ প্রদেশের পুষ্প রাজ নামের এক কুলির জীবনীর উপর নির্মাণ করে বানানো হয়েছে পুষ্প নামের ছবিটি। দক্ষিণী ছবির বিখ্যাত নায়ক আল্লু অর্জুনের অভিনয়ে ছবিটি ভারতে ব্যপক সাড়া ফেলেছে।
তবে যে অন্ধ প্রদেশের পুষ্পকে নিয়ে ছবিটি বানানো হয়েছে সেখানেই এটি মুক্তির প্রথমদিন সবচেয়ে কম আয় করেছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, প্রথমদিন অন্ধ প্রদেশে ১ হাজার ১০০টি হলে সিনেমাটি প্রদর্শন করে ১৩ কোটি রূপির টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ভারতের অন্য প্রদেশগুলোতে এর আয় ছিল অনেক বেশি। তেলেঙ্গানাতে ৬০০ হল থেকেই প্রথমদিন আয় হয়েছিল ১১ কোটি রূপি।
এর কারণ হলো অন্ধ প্রদেশের সরকার ছবির টিকেটের একটি দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। আগে যে দামে ছবির টিকেট বিক্রি হতো সেই দাম কমিয়ে দেয়া হয়েছে। অন্ধ প্রদেশের কিছু কিছু জায়গায় টিকেটের দাম হলো ৫ থেকে ১৫ রূপি। আর সিনেপ্লেক্সগুলোতে টিকেটের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫০ কোটি রূপি।
অন্ধপ্রদেশে সিনেমা প্রদর্শনের সঙ্গে জড়িত দীপক নামে এক ব্যক্তি দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানান, এখানে হল মালিকের সঙ্গে একজন ছবির পরিবেশককে হল ভাড়া হিসেবে নিতে হয়। যদি একজন পরিবেশক ১০ হাজার রূপিতে হল ভাড়া করেন এবং ছবিটি ৫০ হাজার রূপি আয় করে। তাহলে পরিবেশক পাবেন ৪০ হাজার রূপি। কিন্তু ছবি না চলে তবুও হল মালিককে ভাড়া দিতে হবে। এটি করা হয়েছে যেন হল মালিকরা লসে না পড়েন এবং হল বন্ধ না করে দেন। কিন্তু এইসব নিয়মের কারণে ছবি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের লাভের চেয়ে ক্ষতি হয়েছে বেশি।
সূত্র : দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।