
নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইউরো-বাংলা প্রেসক্লাবের ‘লাল-সবুজের পতাকা বিশ্বজুড়ে আনবে একতা‘-শীর্ষক সভা

সৌদিতে আটকেপড়া নারীদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে মানববন্ধন

মাল্টায় শ্রমবাজার হারাতে পারে বাংলাদেশ

এমনটি কি হতে পারে না?

প্রবাসে ভার্চ্যুয়াল গৌরবের ৭০ বছর শীর্ষক আলোচনা সভা

প্রবাসীদের অর্থায়নে ভাষা দিবস উপলক্ষ্যে সুজানগরে সহায়তা

ফ্রান্সে বিভিন্ন সংগঠনের বাংলা ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা
কুয়েতের জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

কুয়েত আরবের একটি ছোট দেশ। মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ অন্যতম ধনী দেশ ‘দৌলতে কুয়েত’ ও ‘স্ট্রেট অব কুয়েত’নামেও পরিচিত। ৯টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত দেশটি। নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি ৬১তম জাতীয় দিবস ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ৩১তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে দেশটি।
১৯৬১ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে মুক্ত হওয়ার পর দিনটিকে জাতীয় দিবস এবং ১৯৯১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ইরাকি আগ্রসন থেকে মুক্ত হওয়ার দিনটি কে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। এরপর থেকে প্রতি বছর ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি নান আয়োজনের মাধ্যমে যথাক্রমে জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস পালন করে দেশটি।
দিবসটি উপলক্ষে কুয়েতের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সরকারি-বেসকারি ভবন, সড়ক, পার্ক, শপিং মল, বাসাবাড়িসহ সব জায়গা লাল-সবুজ-সাদা ও কালো জাতীয় পতাকার রঙে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়। কুয়েতের বিভিন্ন অঞ্চলে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজন করা হয় মেলা, বিভিন্ন নাচ,গান, অভিনয়, সার্কাস, যাদু সহ নানা ধরনের সাংস্কৃতিক প্রোগ্রামের।
জাতীয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস ঘিরে কুয়েত সাজে নতুন রূপে। ঈদের আনন্দের চেয়েও এই দিবসটিতে স্থানীয়রা বেশি আনন্দ করে করে থাকে। নারী,পুরুষ,বৃদ্ধা ছেলে মেয়ে সবাই জাতীয় পতাকা রঙে পোশাক পরিধান করে। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা পানির পিস্তল, পানি ভরতি বেলুন নিয়ে রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে একে অন্যের দিকে ছুড়ে মারে। স্থানীয়দের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরে বেড়ান এবং প্রিয়জনদের নিয়ে উপভোগ করেন কুয়েতের অপরূপ সৌন্দর্য।
দৈনিক ডোনেট বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।